...মুশকিল হচ্ছে ব্যাজার বকার ক্ষেত্রেও কিছু নিয়ম কানুন আছে । নিয়ম বা কানুন ততোটাই, যতটা মানা যায় , এখন এই ষাঁড়ই বলুন আর ধর্মই বলুন এরাও ওই নিয়মের মতোই - ঠিক যতটা আপনি মানবেন । কি একটু সন্দেহ হচ্ছে তো! মনে করছেন ব্যাটা নির্ঘাত নেশা করে কি বোর্ড থাবড়াচ্ছে ! না: , বিলকুল হোশ আউর আওয়াজ মে ... হতে পারে এটা একটা আগামী দুর্গাপূজার থিম হতে চলেছে।
ষাঁড়ের ব্যাপারটা নিয়ে প্রথমে মাথা ঘামিয়ে দেখলাম , হ্যাঁ ঠিক তাই ! সেই একই রকম আপাত শান্ত দূর থেকে কিন্তু যেইনা কাছে গেছেন মেজাজ দেখিয়ে বিচ্ছিরি ব্যাবহার করবে । একান্ত শিং এ তুলে থ্রো না করলেও খুব রুঢ় ব্যাবহার করবেই । একমাত্র গাই দেখলে ও মুফতের আনাজপাতি দেখলে এনারা একটু বিগলিত হন । তখন হাঁকপাঁক করে এক খাবল আনাজ তুলে নিয়ে মাথা নেড়ে টেরে দুল্কিচালে চলে যান , গাই দেখলে বেশ স্পোর্টি হয়ে লাফ-ঝাঁপ করতে থাকেন । খবরদার ! এই সময়ে ত্রিসীমানায় থাকবেন না , তাহলে হাওয়া টাইট ।
এদিকে ধর্মেরও আবার দুটো কান, দুটো শিং , এবং এঁড়ে ! দুকানে যদি তেমন অধর্মের কথা শোনে অনেকটা লাল কাপড় বা ছাতা খোলা দেখে ষাঁড়ের মতোই শিং বাগিয়ে তেড়ে আসবে । দোরে দোরে মুফতের আনাজের মতো তোলা নেবে , সব বাজারেই ঠিক 'ভোলা' নামে একটা ষাঁড় থাকবে , সে দোকান দোকান ঘুরে কলাটা -মুলোটা ,ডালটা - গুড়টা কালেকশন করবে । দোকানের সামনে গিয়ে নাক দিয়ে মুখদিয়ে নালা গড়াতে গড়াতে 'ঘোঁৎ' করে একটা শব্দ করবে , দোকানি কিছু ভক্তি বাকিটা ভয়ে কাগজে কিছু নজরানা দেবেই ! কি ? এবার ব্যাপারটা ঝাপসা হচ্ছেতো , একদম নিরেট থেকে !
ধর্ম আবার দোয়ানো যায় না !জানেনতো ! তাই এঁড়ে , ধর্মও বেশ গাই মানে স্ত্রীলিঙ্গ দেখলেই ঘাড়ে চেপে পড়ে খেলোয়াড়ি ক্ষিপ্রতায় , ব্যতিক্রমে পুরুষদের হাতে ও নিতম্বে । এখানে সমকামের ছায়া দেখতেই পারেন , কারণ ধর্ম এঁড়ে হলেও ষাঁড়ের মতো সেক্সচুয়াল স্টেটসে 'স্ট্রেট' হবেই এমন অনিবার্য নয় ।কি জানি আমিতো মশাই গে ষাঁড় বা লেসবো গাই দেখিনি ! এই নিয়ে গবেষণা আছে নিশ্চয়ই ।
সে যা হোক,ষাঁড়ের গাই দেখে লাফিয়ে ওঠা নাহয় এমন কিছু বিরল দৃশ্য নয় , কিন্তু ধর্মের ! হুম...এক্ষেত্রে লাফানোটা রক্তমাংসের দুপায় নয় ! অজস্র অদৃশ্য পায়ে , লাফিয়ে অক্টোপাসের মতো জড়িয়ে যথেচ্ছ যন্ত্রণাদায়ক রমণ - ইচ্ছার প্রশ্ন উজবুকে করবে । এহেন যৌনেচ্ছে বা একচেটিয়া তোলা আদায়ের গব্বরীয় অহংকারে বিন্দুমাত্র আঁচর বা অধিকারে যৎসামান্য ভাগীদারের সম্ভাবনা দেখলেই , বিস্তর ক্ষেপে ষন্ডীয় আচরণে দিক্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে তছনছ করে দেবে এলাকা , বসতি ,জনজীবন । ধর্ম নিয়ে ধর্মের নামে ধর্মের ভিন্ন-ধারার অল্প চুদুরবুদুর দেখলেই সাফাই অভিযান , এলাকা জ্বালিয়ে , ধর্মের খোঁয়াড়গুলো ধ্বংস করে , বেছে বেছে স্ত্রী ( বয়স বাদে) বলাৎকার করে ,ঝাঁকে ঝাঁকে নিকেশ করে নিজের ষাঁড়ত্ব জাহির করবেই , ( হুঁ : ষাঁড়ের আবার জাতের বাহার !) ।
তাই 'ধর্মের ষাঁড়" তো অনেক হলো , ধর্ম ও ষাঁড়ের তত্ত্বটা একটু অনুশীলন করুন । নেক্সট যেদিন বাজার মুখো হবেন , মুদি বাজার সেরে সবজি বাজারের দিকে পড়েথাকা পচা কপি-পাতার বিটকেল গন্ধ উপেক্ষা করে অলৌকিক ক্ষমতায় ডানে বা বাঁইয়ে টার্ন নিয়েছেন দেখবেন মূর্তিমান ষণ্ড 'ভোলা' ( আলবাত ঐ নামই হবে ) সর্বনামের মতো আপনার দিকে পিছন করে প্রবল অণ্ড দুলিয়ে হেঁটে যাচ্ছে ! শুধু মনে রাখবেন , 'ভোলা' শুধু ষাঁড় নয় , ধর্মরূপি , ভোলার অণ্ড মানে ধর্মেরই অণ্ড , কারণ ভোলাও এঁড়ে ...ধর্মও ...
ষাঁড়ের ব্যাপারটা নিয়ে প্রথমে মাথা ঘামিয়ে দেখলাম , হ্যাঁ ঠিক তাই ! সেই একই রকম আপাত শান্ত দূর থেকে কিন্তু যেইনা কাছে গেছেন মেজাজ দেখিয়ে বিচ্ছিরি ব্যাবহার করবে । একান্ত শিং এ তুলে থ্রো না করলেও খুব রুঢ় ব্যাবহার করবেই । একমাত্র গাই দেখলে ও মুফতের আনাজপাতি দেখলে এনারা একটু বিগলিত হন । তখন হাঁকপাঁক করে এক খাবল আনাজ তুলে নিয়ে মাথা নেড়ে টেরে দুল্কিচালে চলে যান , গাই দেখলে বেশ স্পোর্টি হয়ে লাফ-ঝাঁপ করতে থাকেন । খবরদার ! এই সময়ে ত্রিসীমানায় থাকবেন না , তাহলে হাওয়া টাইট ।
এদিকে ধর্মেরও আবার দুটো কান, দুটো শিং , এবং এঁড়ে ! দুকানে যদি তেমন অধর্মের কথা শোনে অনেকটা লাল কাপড় বা ছাতা খোলা দেখে ষাঁড়ের মতোই শিং বাগিয়ে তেড়ে আসবে । দোরে দোরে মুফতের আনাজের মতো তোলা নেবে , সব বাজারেই ঠিক 'ভোলা' নামে একটা ষাঁড় থাকবে , সে দোকান দোকান ঘুরে কলাটা -মুলোটা ,ডালটা - গুড়টা কালেকশন করবে । দোকানের সামনে গিয়ে নাক দিয়ে মুখদিয়ে নালা গড়াতে গড়াতে 'ঘোঁৎ' করে একটা শব্দ করবে , দোকানি কিছু ভক্তি বাকিটা ভয়ে কাগজে কিছু নজরানা দেবেই ! কি ? এবার ব্যাপারটা ঝাপসা হচ্ছেতো , একদম নিরেট থেকে !
ধর্ম আবার দোয়ানো যায় না !জানেনতো ! তাই এঁড়ে , ধর্মও বেশ গাই মানে স্ত্রীলিঙ্গ দেখলেই ঘাড়ে চেপে পড়ে খেলোয়াড়ি ক্ষিপ্রতায় , ব্যতিক্রমে পুরুষদের হাতে ও নিতম্বে । এখানে সমকামের ছায়া দেখতেই পারেন , কারণ ধর্ম এঁড়ে হলেও ষাঁড়ের মতো সেক্সচুয়াল স্টেটসে 'স্ট্রেট' হবেই এমন অনিবার্য নয় ।কি জানি আমিতো মশাই গে ষাঁড় বা লেসবো গাই দেখিনি ! এই নিয়ে গবেষণা আছে নিশ্চয়ই ।
সে যা হোক,ষাঁড়ের গাই দেখে লাফিয়ে ওঠা নাহয় এমন কিছু বিরল দৃশ্য নয় , কিন্তু ধর্মের ! হুম...এক্ষেত্রে লাফানোটা রক্তমাংসের দুপায় নয় ! অজস্র অদৃশ্য পায়ে , লাফিয়ে অক্টোপাসের মতো জড়িয়ে যথেচ্ছ যন্ত্রণাদায়ক রমণ - ইচ্ছার প্রশ্ন উজবুকে করবে । এহেন যৌনেচ্ছে বা একচেটিয়া তোলা আদায়ের গব্বরীয় অহংকারে বিন্দুমাত্র আঁচর বা অধিকারে যৎসামান্য ভাগীদারের সম্ভাবনা দেখলেই , বিস্তর ক্ষেপে ষন্ডীয় আচরণে দিক্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে তছনছ করে দেবে এলাকা , বসতি ,জনজীবন । ধর্ম নিয়ে ধর্মের নামে ধর্মের ভিন্ন-ধারার অল্প চুদুরবুদুর দেখলেই সাফাই অভিযান , এলাকা জ্বালিয়ে , ধর্মের খোঁয়াড়গুলো ধ্বংস করে , বেছে বেছে স্ত্রী ( বয়স বাদে) বলাৎকার করে ,ঝাঁকে ঝাঁকে নিকেশ করে নিজের ষাঁড়ত্ব জাহির করবেই , ( হুঁ : ষাঁড়ের আবার জাতের বাহার !) ।
তাই 'ধর্মের ষাঁড়" তো অনেক হলো , ধর্ম ও ষাঁড়ের তত্ত্বটা একটু অনুশীলন করুন । নেক্সট যেদিন বাজার মুখো হবেন , মুদি বাজার সেরে সবজি বাজারের দিকে পড়েথাকা পচা কপি-পাতার বিটকেল গন্ধ উপেক্ষা করে অলৌকিক ক্ষমতায় ডানে বা বাঁইয়ে টার্ন নিয়েছেন দেখবেন মূর্তিমান ষণ্ড 'ভোলা' ( আলবাত ঐ নামই হবে ) সর্বনামের মতো আপনার দিকে পিছন করে প্রবল অণ্ড দুলিয়ে হেঁটে যাচ্ছে ! শুধু মনে রাখবেন , 'ভোলা' শুধু ষাঁড় নয় , ধর্মরূপি , ভোলার অণ্ড মানে ধর্মেরই অণ্ড , কারণ ভোলাও এঁড়ে ...ধর্মও ...
ফন্টটা একটু বড় করো হে... লেখাটা খাসা
ReplyDelete