কেমন প্যাচপেচে গরম দেখেছেন ! ...বর্ষাকাল এরকমই , টানা বৃষ্টি, নয়তো গুমোট গরমে একেবারে ন্যাতা হতে হবে ঘেমে ঘেমে । এখন ব্যাপার হচ্ছে সবার তো দিনের সব সময়েই বাতানুকূল থাকার সুযোগ নেই । আর এ.সি থেকে বেরলেই ব্যাস ! বিচ্ছিরি-ভাবে মনে হবে যেন নরকের দরজায় এসে গেলাম । ঘামতে ঘামতে একটু জুড়িয়ে নেওয়ার কিন্তু কিছু উপায় আমাদের উদ্ভাবনী শক্তি ঠিক খুঁজে বের করেই ... কন্ডাকটরের হাজার অনুরোধেও দরজার কাছ ছেড়ে বাসের ভিতরে না যাওয়া ।জামার হাতা একটু টেনে একটু বাড়তি জায়গা করে দেওয়া যাতে বাহুমূল বরাবর বাতাসের যাতায়াত মসৃণ হয় । জামার বুকের কাছটা টেনে -নামিয়ে বার বার বিচিত্র পদ্ধতিতে হাওয়া পাম্প করে ভিতরে চালান করা - এটা বেশ কার্যকর । কেউ কেউ ঘাড়ে রুমাল রাখেন ,বেশ একটা মেজাজি মেজাজি লুক এলেও আসল কারণ হচ্ছে ঘাড় দিয়ে গড়িয়ে ঘামের পিঠ বেয়ে নামাকে নিয়ন্ত্রণ করা এবং জামার কলারটিকে রক্ষা করাও কিছু শৌখিন লোকের চিন্তা ভাবনায় থাকে । এক সময়ে দেখতাম ব্যাঙেরা বর্ষায় বেশ উল্লসিত/উত্তেজিত হয় , এখনও হয় নিশ্চয়ই ,তবে তেমন করে ব্যাঙেদের কোরাস শুনতে পাই আর কোথায় । উল্লসিত বা উত্তেজিত আমরাও কি কম হই ! নিজের নিজের কারণ